ডেঙ্গু রোগের প্রকোপ অনেক বেড়ে যাচ্ছে। তাই ডেঙ্গুর যেকোন কারণ সামান্য অবহেলায় হতে পারে ভয়ংকর বিপদের কারণ। ডেঙ্গু নির্ণয়, ডাক্তারের পরামর্শ এবং সুস্থতা ফিরিয়ে আনতে ‘ডেঙ্গু প্যাকেজ’ নিন ।
Fortune Healthcare Ltd. Dengue Package
Test Name | Price |
Dengue NS1 Antigen | 500 |
Cbc | 500 |
Total Price | 1000 |
Discount Price | 500 |
কল করুন : +৮৮-০১৫৫২২২১২২২
মূলত এডিস মশার কামড় এড়িয়ে চলাই ডেঙ্গু প্রতিরোধের প্রধান উপায়। তাই মশার আবাসস্থল ধ্বংস করে মশার বংশবিস্তার প্রতিরোধ করতে হবে। এ জন্য এডিস মশার বংশবিস্তারের উপযোগী বিভিন্ন আধারে, যেমন, কাপ, টব, টায়ার, ডাবের খোলস, গর্ত, ছাদ ইত্যাদিতে আটকে থাকা পানি অপসারণ করতে হবে।জ্বরের সাথে ঘাড় বা শরীরের ব্যথা, উচ্চ তাপমাত্রা, বমি করা বা খাবার খেতে না পারা, তিনদিনের বেশি জ্বর থাকা, শুধু রাতে জ্বর আসা, শরীরে র্যাশ বের হওয়া, চোখ শুকিয়ে যাওয়া, খিচুনি হওয়া-ইত্যাদি লক্ষণ থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
ডেঙ্গু রোগের ওষুধ
ডেঙ্গু জ্বরের কোন নির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই। রোগের লক্ষণের উপর চিকিৎসা নির্ভর করে, বাড়িতে নিয়মিত দেখাশোনার সঙ্গে ওরাল রিহাইড্রেশন থেরাপি থেকে শুরু করে হাসপাতালে ভর্তি করে ইন্ট্রাভেনাস থেরাপি এবং/বা ব্লাড ট্রান্সফিউশন পর্যন্ত।
ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধ
মূলত এডিস মশার কামড় এড়িয়ে চলাই ডেঙ্গু প্রতিরোধের প্রধান উপায়। তাই মশার আবাসস্থল ধ্বংস করে মশার বংশবিস্তার প্রতিরোধ করতে হবে।
এ জন্য এডিস মশার বংশবিস্তারের উপযোগী বিভিন্ন আধারে, যেমন, কাপ, টব, টায়ার, ডাবের খোলস, গর্ত, ছাদ ইত্যাদিতে আটকে থাকা পানি অপসারণ করতে হবে।
ডেঙ্গু জ্বর হলে কি খেতে হবে
প্রচুর পরিমাণে তরল জাতীয় খাবার খেতে হবে। যেমন-ডাবের পানি, লেবুর শরবত, ফলের জুস এবং খাবার স্যালাইন খেতে পারেন।
এমন নয় যে প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে, পানি জাতীয় খাবার খেলেই হবে। অধ্যাপক তাহমিনা বলেন, ‘ডেঙ্গু জ্বর হলে প্যারাসিটামল খাওয়া যাবে।
ডেঙ্গু জ্বর কত দিন থাকে
এডিস মশার কামড়ের মাধ্যমে ভাইরাস সংক্রমণের তিন থেকে পনেরো দিনের মধ্যে সচরাচর ডেঙ্গু জ্বরের উপসর্গগুলো দেখা দেয়।
উপসর্গগুলির মাঝে রয়েছে জ্বর, মাথাব্যথা, বমি, পেশিতে ও গাঁটে ব্যথা এবং গাত্রচর্মে ফুসকুড়ি। দুই থেকে সাত দিনের মাঝে সাধারণত ডেঙ্গু রোগী আরোগ্য লাভ করে।
ডেঙ্গু জ্বর কি ছোঁয়াচে রোগ
ডেঙ্গু জ্বর (সমার্থক ভিন্ন বানান ডেঙ্গি) একটি এডিস মশা বাহিত ডেঙ্গু ভাইরাস জনিত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় রোগ।
এডিস মশার কামড়ের মাধ্যমে ভাইরাস সংক্রমণের তিন থেকে পনেরো দিনের মধ্যে সচরাচর ডেঙ্গু জ্বরের উপসর্গগুলো দেখা দেয়। উপসর্গগুলির মাঝে রয়েছে জ্বর, মাথাব্যথা, বমি, পেশিতে ও গাঁটে ব্যথা এবং গাত্রচর্মে ফুসকুড়ি।
- ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ
- 104-ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত উচ্চ জ্বর।
- প্রচন্ড মাথাব্যথা.
- বমি বমি ভাব এবং বমি.
- শরীরের বিভিন্ন অংশে ফুসকুড়ি।
- গ্রন্থি ফুলে যাওয়া।
- শরীরে ব্যথা, হাড়, জয়েন্টে ব্যথা।
- নাক বা মাড়ি থেকে হালকা রক্তপাত।
- ত্বকে সহজে ক্ষত ।
- ক্লান্তি
- চোখের মণির পিছনে ব্যথা।
ডেঙ্গু হলে করণীয়
ডেঙ্গু জ্বর হলে পরিপূর্ণ বিশ্রাম নিতে হবে এবং বেশি করে তরল খাবার গ্রহণ করতে হবে। জ্বর কমাতে প্যারাসিটামল দেওয়া হয়।
প্রায়শ রোগীর শিরায় স্যালাইন দিতে হতে পারে। মারাত্মক রূপ ধারণ করলে রোগীকে রক্ত দিতে হতে পারে।